
📰 সর্বশেষ আপডেট
১৪০টিরও বেশি দেশ ইতিমধ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও মাল্টা সম্প্রতি দুই-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে।ইসরায়েল এখনো দৃঢ়ভাবে বিরোধী, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন, এটি “সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত করা”।গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ মানবিক সংকট চলমান, খাদ্য ও নিরাপত্তার অভাব বাড়ছে।

🕊️ আন্তর্জাতিক সমর্থনের ধারা বৃদ্ধি
বিশ্বজুড়ে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি সমর্থন ক্রমেই বাড়ছে।ইউরোপ ও পশ্চিমা বিশ্বের কয়েকটি দেশ নতুন করে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত।এই স্বীকৃতি প্রতীকী হলেও ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
⚠️ প্রধান বাধা কেন রয়ে গেছে?
১১️⃣ ইসরায়েলের রাজনৈতিক অবস্থান
ইসরায়েল এখনো দ্বি-রাজ্য সমাধানকে স্বীকার করছে না।প্রধানমন্ত্রী বিনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে “সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত” করার সমান বলেছেন।নিরাপত্তা নীতি ও দখলদারি বসতির কারণে শান্তি আলোচনায় অগ্রগতি হয়নি।
২২️⃣ ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের বিভাজন
ফাতাহ ও হামাস-এর মধ্যে রাজনৈতিক বিভাজন ফিলিস্তিনকে কার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে উপস্থাপন করতে ব্যর্থ করছে।আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, স্থায়ী সরকার ছাড়া পূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পাওয়া কঠিন।
৩৩️⃣ পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণ
ইসরায়েলি বসতির ক্রমবর্ধমান সংখ্যা সীমান্ত নির্ধারণকে আরও জটিল করেছে।গাজা অবরোধ পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করছে।
৪৪️⃣ মানবিক সংকট ও সময়ের চাপ
গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ মানবিক সংকট চলছে।খাদ্য, পানি ও নিরাপত্তার অভাবে লক্ষ লক্ষ মানুষ বিপর্যস্ত।এই পরিস্থিতি কূটনৈতিক সমাধানকে বিলম্বিত করছে।
🌐 সাম্প্রতিক কূটনৈতিক অগ্রগতি
২০২৫ সালের জুলাইয়ে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ সম্মেলন দ্বি-রাজ্য সমাধানের প্রতি সমর্থন পুনরায় ঘোষণা করে।পশ্চিমা ও আরব দেশগুলো স্বীকৃতির ধারা বাড়ালেও ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র পুরোপুরি রাজি নয়।বিশ্লেষকরা মনে করেন, দ্রুত অগ্রগতি না হলে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের স্বপ্ন স্থায়ীভাবে ভেঙে পড়তে পারে।
📊 দুই-রাজ্য সমাধানের পথে বাধাসমূহ
বাধা বিশদ বিবরণ
ইসরায়েলের অবস্থান নেতানিয়াহু দ্বি-রাজ্য সমাধানের বিরোধী ফিলিস্তিনি বিভাজন কার্যকর সরকার গঠন সম্ভব হয়নি বসতি ও দখল বৃদ্ধি সীমান্ত নির্ধারণ জটিল হয়েছে মানবিক বিপর্যয় গাজায় সংকট সমাধানকে বিলম্বিত করছে